পিকনিকের একটি বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
চট্টগ্রাম নগরীর শাহ আমানত সেতু এলাকায় পিকনিকের একটি বাস থেকে দুই লাখ
৪০ হাজার ইয়াবা জব্দ করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র্যাব)। আটক করা
হয়েছে ছয়জনকে। শনিবার ভোরে তাদের আটক করা হয়।
আটক ছয়জন হলেন- মো. আতিয়ার রহমান (৫৫), মো. মাসুদ রানা (৩১), মো. বাবলু (৪৭), মো. ইকবাল হোসেন (৩৭), মো. জুয়েল (৩৯) ও মো. আমিনুর রহমান সুমন (২৩)। তাদের বাড়ি যশোর, রাজশাহী ও সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
র্যাবের-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, কক্সবাজারে প্রমোদ ভ্রমণ শেষে বাসটি যশোর যাচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নগরীর কর্ণফুলী থানার শাহ আমানত সেতুর ওপরে ওই বাসটিকে থামানো হয়। এরপর সেখানে তল্লাশি চালিয়ে দুই লাখ ৪০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। এসময় পাচারকারী সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাসটি কক্সবাজার যাওয়ার পর সেখান থেকে টেকনাফ যায়। বাসের সব যাত্রী সেন্টমার্টিন বেড়াতে যান। কিন্তু টেকনাফে বাসের সঙ্গে রয়ে যান আতিয়ার রহমান, মাসুদ রানা, বাবলু, ইকবাল হোসেন, বাসের চালক জুয়েল ও আমিনুর রহমান সুমন। তারা বাসের ভেতরে মালপত্র রাখার জায়গায় কৌশলে ইয়াবাগুলো রাখে, যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দেওয়া যায়।
কক্সবাজার থেকে প্রমোদ ভ্রমণের আড়ালে এই বিপুর পরিমাণ ইয়াবা পাচার করা হচ্ছিল। পরে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে বলে জানান র্যাবের অধিনায়ক।
আটক ছয়জন হলেন- মো. আতিয়ার রহমান (৫৫), মো. মাসুদ রানা (৩১), মো. বাবলু (৪৭), মো. ইকবাল হোসেন (৩৭), মো. জুয়েল (৩৯) ও মো. আমিনুর রহমান সুমন (২৩)। তাদের বাড়ি যশোর, রাজশাহী ও সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
র্যাবের-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, কক্সবাজারে প্রমোদ ভ্রমণ শেষে বাসটি যশোর যাচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নগরীর কর্ণফুলী থানার শাহ আমানত সেতুর ওপরে ওই বাসটিকে থামানো হয়। এরপর সেখানে তল্লাশি চালিয়ে দুই লাখ ৪০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। এসময় পাচারকারী সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাসটি কক্সবাজার যাওয়ার পর সেখান থেকে টেকনাফ যায়। বাসের সব যাত্রী সেন্টমার্টিন বেড়াতে যান। কিন্তু টেকনাফে বাসের সঙ্গে রয়ে যান আতিয়ার রহমান, মাসুদ রানা, বাবলু, ইকবাল হোসেন, বাসের চালক জুয়েল ও আমিনুর রহমান সুমন। তারা বাসের ভেতরে মালপত্র রাখার জায়গায় কৌশলে ইয়াবাগুলো রাখে, যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দেওয়া যায়।
কক্সবাজার থেকে প্রমোদ ভ্রমণের আড়ালে এই বিপুর পরিমাণ ইয়াবা পাচার করা হচ্ছিল। পরে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে বলে জানান র্যাবের অধিনায়ক।
No comments